প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রধান প্রশাসনিক কর্মকর্তার কার্যালয়ের অধীনে সশস্ত্র বাহিনী সদর দপ্তর, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর (ডিজিএফআই) এবং আন্তঃবাহিনী সংস্থার প্রশাসনিক কাঠামোয় রাজস্ব খাতভুক্ত ২৩ ক্যাটাগরির পদে জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। ১২ থেকে ২০তম গ্রেডের আওতায় ১৮৬টি অস্থায়ী পদে এই নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির পদের বিবরণ
১. নিরাপত্তা উপপরিদর্শক (এসএসআই)
- পদসংখ্যা: ০৩
- যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি
- বেতন: ১১,৩০০–২৭,৩০০ টাকা (গ্রেড–১২)
২. সহকারী অধীক্ষক
- পদসংখ্যা: ০১
- যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি এবং মাইক্রোসফট অফিস ও ডাটাবেজসহকম্পিউটার চালনায় দক্ষতা
- বেতন: ১১,০০০–২৬,৫৯০ টাকা (গ্রেড–১৩)
৩. কম্পিউটার অপারেটর
- পদসংখ্যা: ০২
- যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগে স্নাতক এবং কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে প্রতি মিনিটে বাংলায় ২৫ শব্দ ও ইংরেজিতে ৩০ শব্দের টাইপিংয়ে দক্ষতা ।
- বেতন: ১১,০০০–২৬,৫৯০ টাকা (গ্রেড–১৩)
৪. সাঁটলিপিকার কাম কম্পিউটার অপারেটর
- পদসংখ্যা: ০১
- যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিতে দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএ। কম্পিউটার চালানোর দক্ষতা; সাঁটলিপিতে সর্বনিম্ন টাইপিং গতি প্রতি মিনিটে ইংরেজিতে ৮০ শব্দ ও বাংলায় ৫০ শব্দ এবং কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে সর্বনিম্ন টাইপিং গতি প্রতি মিনিটে ইংরেজিতে ৩০ শব্দ ও বাংলায় ২৫ শব্দ থাকতে হবে। কম্পিউটারে ওয়ার্ড প্রসেসিংসহ ই-মেইল, ফ্যাক্স মেশিন ইত্যাদি চালানো জানতে হবে।
- বেতন: ১১,০০০–২৬,৫৯০ টাকা (গ্রেড–১৩)
৫. নকশাকার গ্রেড–২
- পদসংখ্যা: ০৫
- যোগ্যতা: দ্বিতীয় বিভাগ বা সমমানের জিপিএসহ এইচএসসি পাস এবং সংশ্লিষ্ট ট্রেড কোর্স
- বেতন: ১১,০০০–২৬,৫৯০ টাকা (গ্রেড–১৩)
৬. উচ্চমান সহকারী
পদসংখ্যা: | ১১ |
যোগ্যতা: | দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি এবং টাইপিং দক্ষতা |
বেতন: | ১০,২০০–২৪,৬৮০ টাকা |
গ্রেড: | ১৪ |
৭. পরিসংখ্যান সহকারী
পদসংখ্যা: | ০১ |
যোগ্যতা: | পরিসংখ্যান, গণিত বা অর্থনীতি বিষয়ে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক। |
বেতন: | ১০,২০০–২৪,৬৮০ টাকা |
গ্রেড: | ১৪ |
৮. সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর
- পদসংখ্যা: ১১
- যোগ্যতা: দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।সাঁটলিপিতে সর্বনিম্ন টাইপিং গতি প্রতি মিনিটে ইংরেজিতে ৭০ শব্দ ও বাংলায় ৪৫ শব্দ এবং কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে সর্বনিম্ন টাইপিং গতি প্রতি মিনিটে ইংরেজিতে ৩০ শব্দ ও বাংলায় ২৫ শব্দ থাকতে হবে। কম্পিউটারে ওয়ার্ড প্রসেসিংসহ ই-মেইল, ফ্যাক্স মেশিন ইত্যাদি চালনার জানতে হবে।
- বেতন: ১০,২০০–২৪,৬৮০ টাকা (গ্রেড–১৪)
৯. অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
- পদসংখ্যা: ৫৬
- যোগ্যতা: দ্বিতীয় বিভাগ বা সমমানের জিপিএতে এইচএসসি বা সমমান পাস। কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে সর্বনিম্ন টাইপিং গতি প্রতি মিনিটে ইংরেজিতে ২০ শব্দ ও বাংলায় ২০ শব্দ থাকতে হবে। কম্পিউটারে ওয়ার্ড প্রসেসিংসহ ই-মেইল, ফ্যাক্স মেশিন ইত্যাদি চালনা জানতে হবে।
- বেতন: ৯,৩০০–২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড–১৬)
১০. টেলিফোন অপারেটর
- পদসংখ্যা: ০১
- যোগ্যতা: এইচএসসি পাস
- বেতন: ৯,৩০০–২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড–১৬)
১১. নিরাপত্তা তত্ত্বাবধায়ক (এসএস)
- পদসংখ্যা: ০৯
- যোগ্যতা: এইচএসসি পাস
- বেতন: ৯,৩০০–২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড–১৬)
১২. লাইন্সম্যান
- পদসংখ্যা: ০১
- যোগ্যতা: এসএসসি এবং সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অভিজ্ঞতা
- বেতন: ৯,০০০–২১,৮০০ টাকা (গ্রেড–১৭)
১৩. ইলেকট্রিশিয়ান
- পদসংখ্যা: ১
- যোগ্যতা: এসএসসি এবং ট্রেড কোর্স
- বেতন: ৮,৮০০–২১,৩১০ টাকা (গ্রেড–১৮)
১৪. ইঅ্যান্ডবিআর/বুট মেকার
- পদসংখ্যা: ০১
- যোগ্যতা: এসএসসি এবং অভিজ্ঞতা
- বেতন: ৮,৮০০–২১,৩১০ টাকা (গ্রেড–১৮)
১৫. ফটোকপি অপারেটর
- পদসংখ্যা:০১
- যোগ্যতা: এসএসসি এবং কম্পিউটার চালনায় দক্ষতা
- বেতন: ৮,৮০০–২১,৩১০ টাকা (গ্রেড–১৮)
১৬. অফিস সহায়ক
- পদসংখ্যা: ৫৩
- যোগ্যতা: এসএসসি পাস
- বেতন: ৮,২৫০–২০,০১০ টাকা (গ্রেড–২০)
১৭. বাবুর্চি
- পদসংখ্যা: ০৪
- যোগ্যতা: জেএসসি এবং অভিজ্ঞতা
- বেতন: ৮,২৫০–২০,০১০ টাকা (গ্রেড–২০)
১৮. সহকারী বাবুর্চি
- পদসংখ্যা: ০২
- যোগ্যতা: জেএসসি এবং অভিজ্ঞতা
- বেতন: ৮,২৫০–২০,০১০ টাকা (গ্রেড–২০)
১৯. মেস ওয়েটার
- পদসংখ্যা: ০৫
- যোগ্যতা: এসএসসি পাস
- বেতন: ৮,২৫০–২০,০১০ টাকা (গ্রেড–২০)
২০. লস্কর
- পদসংখ্যা: ০১
- যোগ্যতা: এসএসসি পাস
- বেতন: ৮,২৫০–২০,০১০ টাকা (গ্রেড–২০)
২১. নিরাপত্তা প্রহরী
- পদসংখ্যা: ০৫
- যোগ্যতা: এসএসসি পাস
- বেতন: ৮,২৫০–২০,০১০ টাকা (গ্রেড–২০)
২২. মালি/গার্ডেনার
- পদসংখ্যা: ০৫
- যোগ্যতা: জেএসসি এবং অভিজ্ঞতা
- বেতন: ৮,২৫০–২০,০১০ টাকা (গ্রেড–২০)
২৩. পরিচ্ছন্নতাকর্মী/খাকরব
- পদসংখ্যা: ০৬
- যোগ্যতা: জেএসসি পাস
- বেতন: ৮,২৫০–২০,০১০ টাকা (গ্রেড–২০) বয়সসীমা
৩১ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখে প্রার্থীদের বয়স ১৮ থেকে ৩২ বছরের মধ্যে হতে হবে। ৪,৬,৮,৯ নম্বর পদের জন্য বিভাগীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৪০ বছর।
আবেদন প্রক্রিয়া
আগ্রহী প্রার্থীরা এই (https://dcd.teletalk.com.bd/) ওয়েবসাইটে গিয়ে অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের সময়সীমা ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ জানুয়ারি ২০২৫, বিকেল ৫টা পর্যন্ত। ০১৫০০-১২১১২১ নম্বরে কল করে অথবা vas.query@teletalk.com.bd ঠিকানায় ই-মেইলে যোগাযোগ করা যাবে।
আবেদন ফি
নির্ধারিত পদ অনুযায়ী ৩৩৫, ২২৩ অথবা ১১২ টাকা ফি টেলিটক নম্বরের মাধ্যমে জমা দিতে হবে।
বাংলাদেশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় | জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় অগ্রণী ভূমিকা
বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, জাতীয় নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা কৌশল বাস্তবায়নের মূল কেন্দ্রবিন্দু হলো বাংলাদেশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এই মন্ত্রণালয় দেশের সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর নীতি-নির্ধারণ, বাজেট, ব্যবস্থাপনা ও উন্নয়নের দায়িত্বে নিয়োজিত।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম শুধু যুদ্ধকালীন প্রস্তুতির মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং শান্তিকালীন সময়েও এটি বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করছে।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের গঠন ও কাঠামো
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় সরাসরি প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের আওতায় পরিচালিত হয় এবং এর দায়িত্বে থাকেন একজন মন্ত্রী, যিনি সাধারণত প্রধানমন্ত্রী নিজেই হয়ে থাকেন। এছাড়া মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য একজন সচিব এবং বেশ কয়েকজন অতিরিক্ত সচিব, যুগ্ম সচিব ও উপসচিব থাকেন।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন তিনটি বাহিনী রয়েছে:
- বাংলাদেশ সেনাবাহিনী (Bangladesh Army)
- বাংলাদেশ নৌবাহিনী (Bangladesh Navy)
- বাংলাদেশ বিমানবাহিনী (Bangladesh Air Force)
এছাড়াও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতায় রয়েছে প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠান ও সংস্থাগুলো, যেমন:
- বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব পিস সাপোর্ট অপারেশন ট্রেনিং (BIPSOT)
- বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমি (BMA)
- ডিফেন্স ফিনান্স ডিপার্টমেন্ট
- বাংলাদেশ ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ (NDC)
প্রতিরক্ষা বাজেট ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ড
বাংলাদেশ সরকার প্রতিবছর জাতীয় বাজেটে প্রতিরক্ষা খাতে উল্লেখযোগ্য বরাদ্দ দিয়ে থাকে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রতিরক্ষা খাতে প্রায় ৪৫,০০০ কোটি টাকার বেশি বাজেট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এই অর্থ ব্যবহার করা হচ্ছে:
- আধুনিক অস্ত্র ও প্রযুক্তি ক্রয়
- অবকাঠামোগত উন্নয়ন
- প্রশিক্ষণ কার্যক্রম বিস্তৃত করা
- শান্তিরক্ষা মিশনে সক্ষমতা বৃদ্ধি
- প্রতিরক্ষা উৎপাদন (যেমন: সেনা কল্যাণ সংস্থা, ডিওইএফ)
আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ও শান্তিরক্ষা মিশন
বাংলাদেশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অন্যতম গর্বের জায়গা হলো জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে দেশের সক্রিয় অংশগ্রহণ। বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শান্তিরক্ষী প্রেরণকারী দেশ। বর্তমানে আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে সেনা, পুলিশ ও চিকিৎসা দল পাঠানো হচ্ছে, যা দেশের ভাবমূর্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সৈনিক পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এছাড়া প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় আন্তর্জাতিকভাবে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে প্রতিরক্ষা চুক্তি ও যৌথ মহড়ার (joint exercise) মাধ্যমে কৌশলগত সম্পর্ক জোরদার করছে। যেমন: চীন, ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, তুরস্ক, সৌদি আরব ও জাপানের সঙ্গে কৌশলগত সহযোগিতা বাড়ানো হচ্ছে।
সাইবার নিরাপত্তা ও আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার
বর্তমানে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় দেশের সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে বিশেষ উদ্যোগ নিচ্ছে। সাইবার ওয়ারফেয়ার ইউনিট, ইলেকট্রনিক নজরদারি, এবং ড্রোন প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা চালু করা হয়েছে। সেনাবাহিনীর নিজস্ব আইটি টিম এখন ডেটা সুরক্ষা, সাইবার আক্রমণ প্রতিরোধ এবং ডিজিটাল যুদ্ধ প্রস্তুতির কাজে প্রশিক্ষিত।
প্রশিক্ষণ ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
বাংলাদেশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানগুলো দেশের চৌকস ও দক্ষ অফিসার তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এর মধ্যে রয়েছে:
- বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমি (BMA)
- আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজ (AFMC)
- ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কলেজ (DSCSC)
- ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ (NDC)
এসব প্রতিষ্ঠান থেকে প্রতিবছর শত শত শিক্ষার্থী এবং অফিসার আন্তর্জাতিক মানের প্রশিক্ষণ নিয়ে বের হচ্ছেন।
বাংলাদেশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় নিরাপত্তার সুরক্ষায় এক অতুলনীয় ভূমিকায় অবতীর্ণ। আধুনিকায়ন, প্রযুক্তি, আন্তর্জাতিক অংশগ্রহণ এবং প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এটি দিনদিন আরও শক্তিশালী, দক্ষ ও দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠানে পরিণত হচ্ছে।
দেশের প্রতিরক্ষা শুধু সীমান্তেই সীমাবদ্ধ নয়—এটি এখন কৌশল, কূটনীতি ও প্রযুক্তির যুগে প্রবেশ করেছে। সেই পথেই অগ্রসর হচ্ছে বাংলাদেশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়—নীরবে, সুশৃঙ্খলভাবে, মাটির প্রতি অগাধ ভালোবাসা নিয়ে।